Nandini Didi angry Scenes || মেজাজ হারালেন নন্দিনী
Nandini Didi angry Scenes || মেজাজ হারালেন নন্দিনী: মেজাজ হারালেন নন্দিনী । পশ্চিমবঙ্গের( west bengal) এক মধ্যবর্তী শ্রেণীর মেয়ে নন্দিনীকে কি কারনে মেজাজ হারাতে হলো ? কেনই বা ভেঙ্গে পড়লেন কান্নায় খ্যাতির বিড়ম্বনা নাকি অন্য কিছু ,কি এমন ঘটল নন্দিনীর হোটেলে যার জন্য নন্দিনীকে হাতজোড় করতে হল ।
নন্দিনীর মনে কি? এমন দুঃখ হলো যার কারণে সে মেজাজ হারালো এবং কান্নায় ভেঙ্গে পড়ল। নন্দিনীর হোটেলের এই দৃশ্যটি কেনই বা সোশ্যাল মিডিয়ায় (social media) ভাইরাল হল যা পশ্চিমবঙ্গের প্রায় সমস্ত মিডিয়ার মাধ্যমে ঝড়ের গতিতে বিস্তারিত হয় । তাহলে কি নন্দিনী ভাইরাল হতেই অহংকারী (arrogant) হয়ে গেলেন তাই এই সব বিষয়ের সম্পূর্ণ ঘটনা এই পোস্টের মাধ্যমে দেওয়া হলো।
Nandini Didi angry Scenes || Social media is viral: কয়েকদিন ধরেই ব্যস্ততম অফিস পাড়ায় আকর্ষণীয় কেন্দ্রবিন্দু হয়ে উঠেছে নন্দিনীর খাবারের জায়গা। বাবা মাকে সঙ্গে নিয়ে এই হোটেলটি পরিচালনা করেন মমতা গঙ্গোপাধ্যায় যার উপনাম নন্দিনী গঙ্গোপাধ্যায়। নন্দিনী সাধারণ ঘরের মেয়ে পরনে জিন্স টপ গলায় ব্লুটুথ ইয়ার প্লাগ (Bluetooth ear plugs) এবং মার্জিত ব্যবহার
আধুনিক আদব কায়দায় এই তরুণী হাসিমুখে থালা সাজিয়ে লাঞ্চ টাইমে( lunch time) অফিস কর্মীদের খাবারের থালিতে হরেক রকমের ঘরোয়া খাবার পরিবেশন করেন । নেট মাধ্যমে নন্দনের এই ভিডিওগুলি আপলোড হতেই খুব তেজ গতিতে ভাইরাল হয়ে যায় বাংলার মেয়ে নন্দিনী।
Also Read- Click Here
মেজাজ হারালেন নন্দিনী || hotel
মেজাজ হারালেন নন্দিনী || hotel: ভিডিও ভাইরাল হতেই নন্দিনীর হোটেলে রোজ একটু একটু করে ভিড় বাড়তে শুরু করে । তার হোটেলে কিন্তু বর্তমানে খ্যাতির জেরে সমস্যায় পড়েছেন নন্দিনী । নন্দিনীর হোটেলে প্রায় সব সময় ফুড ব্লকারদের আনাগোনা লেগে থাকছে ডালহৌসি চত্বরে(Dalhousie square) । কাজের মাঝে সকলকে সময় দিতে পারছেন না নন্দিনী , তাতেই হচ্ছে নানা রকম সমস্যা।
এইভাবে চলতে- চলতে নন্দিনীর হোটেলে আরো একটি ভিডিও বর্তমান সময়ে চর্চিত হয়েছে । এই ভাইরাল ভিডিওটির কারণ হলো, নন্দিনী এই সময় মেজাজ হারিয়ে ফেলেন তারপর আবার কান্নায়ও ভেঙ্গে পড়েন। নন্দিনী ঠিক কিছুক্ষণ পরেই নন্দিনী বলেন ”আমি রাস্তার ধারে পাইস হোটেল চালাই বলে আমার কোন সম্মান নেই।
Nandini Didi || insulted
Nandini Didi || insulted: আমি বিকিয়ে যায়নি আমার গায়ে হাত দিয়ে কথা বললে এটা আমি কিছুতেই মেনে নেব না । তার সাথে -সাথে তার বাবা- মার অপমানের কোথাও বলেন যে ”আমার মা-বাবাকে কেউ অপমান করলেও আমি সহ্য করব না। এই ভিডিওটি ফেসবুকে শেয়ার করে দিয়ে আসছে নানান খারাপ ও ভালো মন্তব্য কেউ আবার এই ভিডিও দেখে কেউ নন্দিনীর পাশে দাঁড়িয়েছেন আবার কেউ নন্দিনীকে বিরক্ত করছেন।
নন্দিনীর এই দিনে মেজাজ হারাবার(loss of temper) কারণ ছিল যখন নন্দিনীর হোটেলে লোকের ভিড় হল । তখন কিছু ব্যক্তি ভিড় কমানোর অপেক্ষায় থাকলো সেই সময় নন্দিনী খুবই ব্যস্ত ছিল ,তাই সবাইকে একসাথে তার হোটেলে খাবার দেওয়ানোর মতো সামর্থ্য ছিল না।
Nandini Didi || He said in tears
Nandini Didi || He said in tears: যখন ব্যস্ত অবস্থায় নন্দিনী খাবার দিচ্ছিল তখন তার বাবাকে একটি ব্যক্তি তার ফ্যামিলির জন্য খাবারের অর্ডার করেন। তারপর সেই ব্যক্তিটি তার ফ্যামিলিকে নিয়ে নন্দিনীর হোটেলের খাবারের সামনে এসে দাঁড়িয়ে যায় এবং সেই ব্যক্তিটি কিছুক্ষণ সময় অপেক্ষা করে নন্দিনীকে এবং নন্দিনীর বাবা এবং মাকে করা মেজাজে বলেন
”আমরা তখন থেকে এখানে খাবারের জন্য অপেক্ষা করছি আর আপনারা আমার অর্ডার টা নিচ্ছেন না। এভাবে বলার পর নন্দিনী সেই ব্যক্তিটিকে বলেন দাদা! একটু দেরি করতে হবে না হলে আপনি যেতে পারেন। তখন লোকটি আরো রেগে যায় এবং রেগে গিয়ে লোকটিও মেজাজ হারিয়ে কিছু উল্টাপাল্টা কথা বলেন।
তারপর নন্দিনী ও রেগে গিয়ে বলেন আপনি এখানে দাঁড়িয়ে আছেন কেন? আপনাকে বেঞ্চের ওখানে দাঁড়ানো উচিত ছিল এবং আপনি এভাবে উল্টাপাল্টা কথা বলছেন কেন? তারপর হোটেলের মহল গরম হতে দেখা গেল এবং নন্দিনী ক্যামেরার সামনে নিজের মেজাজ হারিয়ে কান্নায় ভেঙে পড়ল
Nandini Didi || Pais Hotel
Nandini Didi || Pais Hotel: আর বলল ”আমি পাইস হোটেল (Pais Hotel) করছি বলে বিকে যায়নি আর আমাকে কেউ অপমান করলে আমি সেটা সহ্য করতে পারবো না অথবা আমার বাবা-মাকেও গালিগালাজ দিলে আমি সেটা সহ্য করতে পারব না। নন্দিনী এটাও বলেন আমি যতই জনপ্রিয় (popular) হই না কেন আর যতই ট্রল করা হোক না কেন পরিবারের সঙ্গে খারাপ ব্যবহার করা হলে তা আমি সহ্য করব না।
Thank you so much.