বিভ্রান্ত হবেন না ড্রাগন ফুট
ড্রাগন ফুট : বর্তমানে , বহু জনপ্রিয় একটি ফল হিসেবে পরিচিত হয়েছে ড্রাগন ফুট |আজকাল বাজারে প্রায় লোককে কিনতে দেখা যাচ্ছে , এই ড্রাগন ফুট |
আজকের আমাদের মূল বিষয় হলো এই ড্রাগন ফলের উপকারিতা | কারণ, এটা আমাদের অবশ্যই জানা উচিত |
আমরা বাজার থেকে নিয়ে আসছি আমাদের তারমধ্যে কতটা পরিমাণে পুষ্টি উপাদান আছে |
আমাদের প্রতিদিন 24 ঘন্টায় সব সময় আপনার প্রয়োজনীয় তথ্যগুলো প্রদান করে থাকি |যদি আমাদের ওয়েবসাইটটি কে আপনি ফলো না করে থাকেন | তাহলে অবশ্যই আমাদের দৈনন্দিন আপডেটগুলো পাওয়ার জন্য আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করবেন |
ধন্যবাদ জানাই প্রতিদিন 24 ঘন্টার তরফ থেকে |
গুরুত্বপূর্ণ কিছু তথ্য: এই ফলটি একাধিক রঙের হলেও, লাল রংটা সবথেকে বেশি দেখা যায়| বর্তমানে বাংলাদেশে প্রচুর পরিমাণে এই ফলের চাষ হয়ে থাকে বর্তমানে বাংলাদেশে প্রচুর পরিমাণে এই ফলের চাষ হয়ে থাকে এবংদক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া মালয়েশিয়া,ইন্দোনেশিয়া,ভিয়েতনাম, শ্রীলঙ্কাতেও চাষ করা হয়
আপনি কি জানেন ড্রাগন ফল খেলে কি হয় যদি না জানেন তাহলে অবশ্যই আজকে জেনে নিন
এটি একটি অত্যন্ত উপকারী ফল| ফাইবার যুক্ত হওয়ায় হজমে সাহায্য করে | রক্ত শর্করা নিয়ন্ত্রণে এবং ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতে এই ফলটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে | Vitamin-C যুক্ত হওয়ায় ত্বকের উজ্জ্বলতা ধরে রাখতে সাহায্য করে | ভিটামিন বি থাকায় গর্ভবতী মহিলাদের জন্য এই ফলটি খুবই উপকারী {বিশেষ কোনো অসুবিধা থাকলে ডাক্তারের পরামর্শ অবশ্যই নেবেন} এই ফলে ম্যাগনেসিয়াম থাকায় হাড়কে শক্তিশালী করে তোলে এবং হাড়ের সতেজতা বজায় রাখতে সাহায্য করে|
কেন ড্রাগন ফল খাবেন:
বিশেষজ্ঞদের মতে সুস্বাস্থ্য পেতে হলে ড্রাগন ফল অবশ্যই খাওয়া উচিত, এই ফলটি ডায়াবেটিস রোগীদের কাছে খুব উপকারী একটি ফল এবং এটি ব্লাড সুগার কন্ট্রোল রাখতে সাহায্য করে চুলের উজ্জলতা বাড়াতেও খুব সাহায্য করে | অ্যালজাইমার্স রোগীদের কাছে এটি একটি খুব উপকারী ফল |
ড্রাগন ফল চাষের পদ্ধতি
চাষের পদ্ধতি:আগে আমাদের দেশে সেভাবে ড্রাগন ফলের চাষ না হলেও বর্তমানে এই ফলটি আমাদের দেশে ব্যাপক পরিমাণে জনপ্রিয়তা লাভ করেছে | ড্রাগন ফলের উপযোগী বীজ রোপণের সময় হল এপ্রিল মাস থেকে অক্টোবর মাস পর্যন্ত |
জমি তৈরী
উঁচু ও মাঝারি উর্বর যুক্ত জমি বেছে নিতে হবে এবং সের্চ নিষ্কাশন ব্যবস্থা অবশ্যই খুব ভালো থাকতে হবে | এছাড়াও ভালোভাবে তিন-চারবার মই দিয়ে নিতে হবে|
পরিচর্যা:
নিয়মিতভাবে আগাছা পরিষ্কার করতে হবে | চারপাশে বেড়া ব্যবস্থা করে দিতে হবে যাতে কোন পশু কোন ক্ষতি করতে না পারে
আপনার শরীরে বিশেষ কোন রোগ থেকে থাকে তাহলে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নেবেন |