Basanta Utsav 2023 || এবার কি শান্তিনিকেতনে হচ্ছে বসন্ত উৎসব
শান্তিনিকেতনে বসন্ত উৎসবের নাম হল ‘বসন্ত তাণ্ডব’। তাই তারা এটি বন্ধ করার জন্য সক্ষম হলেও করে দিয়েছেন। বুধবার বিশ্বভারতীর উপাসনা গৃহে বসে উপাচার্য বিদ্যুৎ চক্রবর্তী এমনকি মন্তব্য করেছিলেন যে, বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু অশিক্ষিত এবং অল্পশিক্ষিত ছাত্রছাত্রীদের সমস্যা রয়েছে। সমাধান হিসেবে তিনি বলেছিলেন যে, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর এমন একটি উৎসব চাননি।
Basanta Utsav 2023
পরপর দুই বছর ধরে .. আবহে বসন্ত উৎসব বন্ধ ছিল। তারপরও ২০২২ সালেও বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষ বসন্ত উৎসব বন্ধ রাখার নির্দেশ দিয়েছিল। উপাচার্য হস্টেল খোলার সাথে একাধিক ছাত্র আন্দোলনের বিষয়ে কথা বলে সে বারের কারণ হিসাবে দাবি করেছিলেন।
তবে এবারও বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষ বসন্ত উৎসব বন্ধের সিদ্ধান্ত নেন। এই বিষয়ে পড়ুয়াদের একাংশের বিরোধ মতামত জানানো হয়েছে এবং উপাচার্য এর মতামত জানতে শুনতে পারেন।
বিদ্যুতের দাবি, বসন্ত উৎসবের নামে তাণ্ডবের পিছনে ‘‘কিছু বুড়ো খোকার ভূমিকা থাকে।’’ অর্থাৎ, বিশ্ববিদ্যালয়েরই একাংশকে নিশানা করেছেন উপাচার্য। তিনি জানান, এ বারও বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের তরফ থেকে বসন্ত উৎসব হচ্ছে না। তার পরিবর্তে করা হচ্ছে বসন্ত বন্দনা।
আগামী ৩ মার্চ ওই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। যেখানে বাইরের কারও প্রবেশাধিকার থাকবে না। শুধুমাত্র উপস্থিত থাকতে পারবেন বিশ্বভারতীর ছাত্রছাত্রী, শিক্ষক এবং শিক্ষাকর্মীরা। কেন ‘বসন্ত বন্দনা’র আয়োজন হয়েছে, এ নিয়ে বলতে গিয়ে বিদ্যুৎ বলেন, ‘‘বিশ্বভারতীতে বসন্ত উৎসবের নামে ২০১৯ সালে তাণ্ডব দেখেছিলাম। সেই তাণ্ডবই আমরা বন্ধ করেছি। তার বদলে করা হচ্ছে ‘বসন্ত বন্দনা’। এর পরই উপাচার্য বলেন |
হোলি ( /ˈhoʊliː/) হিন্দু ধর্মের একটি প্রাচীন ঐতিহ্য এবং হিন্দুধর্মের সবচেয়ে জনপ্রিয় উৎসবের মধ্যে একটি। এটি ঈশ্বর রাধা কৃষ্ণের অনন্ত ও দৈবীক ভালবাসার উৎসবও মনে করা হয়। এই দিনটি সত্যের জয়ও প্রকাশের উৎসব হিসেবে বিশেষ মর্যাদা পায়, কারণ এটি হিরণ্যকশিপুর উপর ঈশ্বর ভিষ্ণুর জয়ের স্মরণীয়ভাবে হারিয়ে গেল বলে মনে করা হয়। এটি ভারতীয় উপমহাদেশে উত্পন্ন হয় এবং প্রধানতঃ এখানে উদযাপন করা হয় তবে ভারতীয় প্রবাসীদের মাধ্যমে এটি অন্যান্য এশিয়ার অঞ্চলে এবং পশ্চিমদের কিছু অংশেও ছড়িয়ে গেছে।
হোলি ভারতে গ্রীষ্মকালের আগমন, শীতকালের শেষ, ভালবাসার ফুলকাল উদযাপন এবং অনেকের জন্য একটি উৎসব দিন হিসেবে