রবিবার, ডিসেম্বর 22, 2024
HomeModel Activity TaskClass 9Model Activity Task Class 9 Bengali - Part 2 February 2023

Model Activity Task Class 9 Bengali – Part 2 February 2023

Model Activity Task Class 9 Bengali

Class 9 Bengali Model Activity Task Part 2 February 2022 Answer

প্রিয় নবম শ্রেণীর ছাত্রছাত্রীরা, তোমরা এখানে ক্লাস ৯ বাংলা মডেল একটিভিটি টাস্ক পার্ট ২ (নবম শ্রেণীর বাংলা মডেল একটিভিটি টাস্ক পার্ট ২) এর সমস্ত প্রশ্ন এবং উত্তর পাবে। ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে তোমাদের আবার নতুন মডেল একটিভিটি টাস্ক দেওয়া হয়েছে। নবম শ্রেণীর ফেব্রুয়ারি মাসের বাংলা বিষয়ের সব প্রশ্নের উত্তরগুলি নিচে উল্লেখ করা হলো।Our New Website

Model Activity Task Class 9 Bengali

ক্লাস ৯ বাংলা মডেল একটিভিটি টাস্ক জানুয়ারি ২০২২ উত্তর

ক্লাস ৯ বাংলা জানুয়ারি ২০২২ নতুন মডেল একটিভিটি টাস্কে মোট ২০ নম্বরের প্রশ্ন রয়েছে যা তোমাদের বিদ্যালয়ে সমাধান করে জমা দেওয়ার জন্য বলা হয়েছে। তোমাদের সুবিধার্থে আমরা এখানে সমস্ত প্রশ্ন এবং উত্তর উপস্থাপন করেছি। তাই সেই ক্ষেত্রে, তোমাদের খুব সহজেই নীচের প্রশ্ন ও উত্তর লিখে এবং পড়তে হবে।

Model Activity Task Class 9 Bengali
Model Activity Task Class 9 Bengali

Model Activity Task Class 9 Bengali  Part 2,February 2022

নবম শ্রেণি

বাংলা (প্রথম ভাষা)

পূর্ণমান – ২০

Model Activity Task Class 9 Bengali Part 2 February 2022 Answer

১. ঠিক উত্তরটি বেছে নিয়ে লেখাে : ১x৩=৩ 

১.১ ধীবর বৃত্তান্ত’ নাট্যাংশে জেলেটির বাড়ি – 

(ক) উজ্জয়িনীতে

(খ) শচীতীর্থে 

(গ) শক্রাবতারে

(ঘ) হস্তিনাপুরে 

উত্তর: ধীবর বৃত্তান্ত’ নাট্যাংশে জেলেটির বাড়ি – (গ) শক্রাবতারে l

১.২ ধীবর যে আংটিটি পেয়েছিল, তাতে খােদাই করা ছিল – 

(ক) রাজার ছবি

(খ) রাজ্যের নাম 

(গ) রাজার নাম

(ঘ) শকুন্তলার নাম 

উত্তর: ধীবর যে আংটিটি পেয়েছিল, তাতে খােদাই করা ছিল – (গ) রাজার নাম l

১.৩ ‘এ অবশ্যই গােসাপ-খাওয়া জেলে হবে।’— কথাটি বলেছেন – 

(ক) প্রথম রক্ষী

(খ) দ্বিতীয় রক্ষী 

(গ) রাজা।

(ঘ) রাজশ্যালক 

উত্তর: ‘এ অবশ্যই গােসাপ-খাওয়া জেলে হবে।’— কথাটি বলেছেন – (ঘ) রাজশ্যালক 

২. কমবেশি ২০টি শব্দে উত্তর লেখাে : ১x৩=৩

২.১ শুনুন মহাশয়, এরকম বলবেন না।’ – কোন্ ধরনের কথা বলতে বক্তা নিষেধ করেছে? 

উত্তর: রাজর শ্যালক ধীবরের পেশা নিয়ে ব্যঙ্গ-বিদ্রুপ করলে বক্তা ধীবর রাজার শ্যালককে নিষেধ করেন কোনো মানুষের জীবিকা নিয়ে কাউকে ব্যঙ্গ-বিদ্রুপ না করার জন্য।

২.২ ‘সূচক, এই জেলেকে ছেড়ে দাও।’ – জেলেকে ছেড়ে দিতে বলা হলাে কেন? 

উত্তর: রাজার কাছে ধীবরের সমস্ত ঘটনা সত্য হিসাবে প্রমাণিত হলেও তিনি নিজেই ধীবরকে নির্দোষ ঘোষণা করেন। তারপর রাজ শ্যালককে জেলের বাইরে ছেড়ে দেওয়ার নির্দেশ দেন যাতে কেউ কখনওই ব্যঙ্গ-বিদ্রুপ করতে না পারে কোনো মানুষের জীবিকা নিয়ে।

২.৩ ‘একি যা-তা অনুগ্রহ!’ – ধীবর অনুগৃহীত কেন? 

উত্তর:ধীবর আংটি পাওয়ার ঘটনায় নির্দোষ হওয়ার পর তাকে রাজার কাছে সত্য প্রমাণিত করা হয়। রাজা দুষ্মন্তের নির্দেশে আংটির সমপরিমাণ অর্থ তাকে পুরস্কার দেওয়া হয়। এই মহান ব্যবহারে রাজা ধীবরকে অনুগ্রহ করেন।

৩.প্রসঙ্গ নির্দেশসহ কম-বেশি ৬০টি শব্দে উত্তর লেখাে : ৩x৩=৯

৩.১ ‘সূচক, একে পূর্বাপর সব বলতে দাও। – ধীবর বর্ণিত কাহিনিটি বিবৃত করাে। 

উত্তর:উদ্ধৃতাংশটি কালিদাস কবির নাটক ‘ধীবর বৃত্তান্ত’ থেকে উদ্ধৃত।

ধীবর বর্ণনা করেছিলেন: রাজার হাতে নামাযুক্ত একটি আংটি ধীবর পাওয়া গেলে সেটি চুরি হয়ে যায়। আংটিটি যেভাবে ধীবরের কাছে এসেছিল, সেখান থেকে সকল বিষয় ধীবর জানতে পারেন। সে বলে দেন, সে জেলে জানার জন্য পেশার পাড়ে যাবেন। তার বাসায় সক্রবতার অবস্থায়। সে মাছ ধরে জীবনযাপন চালায়। একদিন রুই মাছ ধরার পরে সে মাছটি ফাঁদের সামনে পার হয়। তখন মাছের পেটের মধ্যে থেকে একটি আংটি পাওয়া যায়। পরবর্তীকালে সে এই আংটিটি বিক্রি করতে যাচ্ছিলেন যখন রক্ষকরা তাকে ধরে নেয়। তাই সে চোর নয়, সে নির্দোষ।

৩,২ ‘তবে তাই হােক।’ – কোন্ বিষয়ে কারা সম্মতি জ্ঞাপন করেছেন?

উত্তর:উদ্ধৃতাংশটি মহাকবি কালিদাস রচিত ‘ধীবর-বৃত্তান্ত নামক নাট্যাংশ থেকে গৃহীত হয়েছে।

রাজা দুষ্মন্তের নামাঙ্কিত আংটি এক জেলের কাছে পাওয়া গেলে তাকে চোর সন্দেহে বন্দী করা হয়। জেলে তার পরিচয় দেয় এবং বারবার বলতে থাকে সে নির্দোষ। সে জানায়, একটি রুই মাছকে খন্ড করার সময় মাছের পেটের থেকে এই আংটি সে পেয়েছে। ধীবরের এই কথায় সত্যতা থাকলেও রাজরক্ষী এবং রাজ শ্যালক ধীবরের এই কথায় বিশ্বাস খুঁজে পায় না। তাই চোর সন্দেহে আটক ধীবরের কথা সত্য না মিথ্যা তা রাজর সমীপে অনুসন্ধান করার প্রয়াজনীয়তা পড়ে। ধীবরকে রাজবাড়ির সম্মুখে আনার বিষয়ে রাজ শ্যালকের সিদ্ধান্তে দুই রক্ষী জানুক এবং সূচক একত্রে সম্মতি প্রকাশ করে।

৩,৩ ‘…সেই আংটিটা রাজার (খুব) প্রিয় ছিল। – এই উক্তির পরিপ্রেক্ষিতে রাজশ্যালক কী বলেছিলেন ? 

উত্তর:উক্তির পরিপ্রেক্ষিতে রাজ-শ্যালকের বক্তব্য: রাজার আংটি চুরির অপরাধে আটক জেলেকে শাস্তি দেওয়ার বদলে রাজার হুকুমে আংটির সমমূল্য অর্থ পুরস্কৃত করা হয়েছিল। এতে রক্ষী জানুক হতবাক হয়ে বোঝার চেষ্টা করে, হয়তো আংটিটি মূল্যবান ছিল বলে এই পুরস্কারের ব্যবস্থা। জানুকের এই ভাবনার প্রত্যুত্তরে রাজ শ্যালক জানায়, শুধুমাত্র দামি রত্ন বসানো ছিল বলেই আংটিটি রাজার কাছে মূল্যবান নয়, তা নয়। এই আংটি দেখামাত্র রাজা বিহ্বল হয়ে পড়েছিলেন। রাজা দুষ্মন্তের স্মৃতিপটে ভেসে উঠেছিল তার কোনও প্রিয়জনের কথা। তাই স্বভাবতই আংটিটি গুণগত কারণে নয় , স্মৃতিচিহ্ন হিসেবে ছিল রাজার কাছে মূল্যবান। 

৪. কম-বেশি ১৫০ শব্দে নীচের প্রশ্নটির উত্তর নিজের ভাষায় লেখাে : ৫

‘শােনাে ধীবর, এখন থেকে তুমি আমার একজন বিশিষ্ট প্রিয় বন্ধু হলে।’ – কীভাবে ধীবর বক্তার বন্ধু হয়ে উঠল, ‘ধীবরবৃত্তান্ত নাট্যাংশ অনুসরণে আলােচনা করাে।

উত্তর: উদ্ধৃতাংশটি মহাকবি কালিদাস রচিত ‘ধীবর-বৃত্তান্ত’ নামক নাট্যাংশ থেকে গৃহীত হয়েছে।

ধীবর ও রাজশ্যালকের বন্ধুত্বের বর্ণনা: ধীবরকে রাজা দুষ্মন্তের নামাঙ্কিত একটি আংটি পাওয়া হল। রক্ষীদের তাকে বন্দী করে রাজশ্যালকের কাছে নিয়ে আসা হয়। এক্ষেত্রে রাজশ্যালক ও ধীবরের মধ্যে আলাপ শুরু হয়। যখন ধীবর তার আংটি পাওয়া সম্পূর্ণ বর্ণনা দেয় তখনও রাজশ্যালক শুরুতেই তাকে চোর বলে মনে করে। রাজশ্যালক ধীবরের গা থেকে মাংসের গন্ধ আনতে পারেন এবং তাকে ঘৃণা করে তার জীবিকা নিয়ে ঠাট্টা তামাশা করতে পারেন।

বন্ধুত্বের কারণ : রাজার কাছে ধীবরের কথার সত্যতা নিশ্চিত করার জন্য ধীবর রাজশ্যালকে সম্পর্কে যাচাই করে তার ধারণা পরিবর্তন হয়। বিভিন্ন কারণ এবং সম্পর্কে আলোচনা করে ঘৃণা বন্ধুত্বে পরিণত হয়।

প্রথমত, রাজশ্যালক ধীবরের সাধুতার পরিচয় জানতে মুগ্ধ হন। তিনি ধীবর কথার সত্যতা বুঝতে পারেন। তিনি চোর নয়, এটি তার বিরূপ আচরণ করা ভুল ছিল বুঝতে পেরে শ্যালক বন্ধুত্বের হাত বাড়িয়ে দেয়।

দ্বিতীয়ত, আংটির সমান মূল্যের অর্থ রাজা ধীবরকে পুরস্কৃত করল রাজশ্যালকের ভাব জগতে বিস্ফোরণ ঘটে। রাজশ্যালক ভাবতে থাকে, যে মানুষ স্বয়ং রাজার দ্বারা পুরস্কৃত হয় সে ঘৃণার যােগ্য নয়। তাই শ্যালক ধীবরের প্রতি বন্ধুত্বপূর্ণ মনােভাব প্রকাশ করে।

তৃতীয়ত, শ্যালক ধীবরের কাছে প্রিয়জনের স্মৃতি ফিরিয়ে আনতে সক্ষম হয়ে রাজার পক্ষে কাজ করে তাঁর আনুগত্য ও প্রতিষ্ঠাতার সুযোগ পেয়। এর ফলে শ্যালক ধীবরের প্রতি উৎসাহিত হয়ে উঠেন।

এভাবেই ধীবরের কর্মগুণ, সত্যতা এবং নৈতিকতার উজ্জলতা রাজার শ্যালককে আকর্ষণ করে। শ্যালক একটি বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কের আবির্ভাব দেখতে পায়, যা প্রথম দর্শনে তৈরি হয়েছিল না।

 

Model Activity Task Class 9 Bengali  Part 2 February 2023

Model Activity Task Class 8 Bengali – Task February 2022

RELATED ARTICLES

Most Popular

close